বিশেষ রিপোর্টার প্রশান্ত কুমার (শান্ত)
নিরব একটি নাম, একটি শব্দ। সে অনলাইনে ফিন্যান্সের কাজ করে। তার নাকি মাসিক আয় এক থেকে দুই লক্ষ টাকা (যেটা সে নিজেই বলেছে)। তার বয়স অনুযায়ী সে নাকি অনেক টাকা ইনকাম বা উপার্জন করেছে (যেটা সে গর্বের সঙ্গে বলে থাকে)। আর ছেলেটার টাকার এত প্রভাব বা এত গরম সেই টাকার বিনিময় সবকিছু করতে চাই বা করে নিতে চাই। টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন মেয়েদের সাথে সম্পর্ক জড়ানো, ডিজে প্রোগ্রামে গিয়ে রং তামাশা করা, ফ্ল্যাটে মেয়ে নিয়ে এসে থাকা ইত্যাদি বিভিন্ন শখ রয়েছে তার। তার চলমান একটি নারী ধর্ষণ মামলাও রয়েছে (নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবোনের ট্রাইবুনাল বগুড়া জজ কোট আদালতে)। যেটাতে সে জেল খেটেছে (মামলা বর্তমান চলমান)। সে এটাও বলে, সে নাকি কোট-কাচারি, থানা-পুলিশ এগুলো পরাও করে না ভয়ও করেনা গর্বের সঙ্গে বলে থাকে। তার বগুড়া ওঠে তিনটা মামলা চলমান রয়েছে সেটা সে নিজেই স্বীকারোক্তি দিয়েছে। আপনার হয়তো ভাবছেন যে নীরবে সম্পর্কে এত কিছু কেন বলতেছি কেনো, আসলে ছেলেটা বাংলাদেশ ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যাসোসিয়েশন বগুড়া জেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি, ইউথ টেলিভিশনের কো-চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট, চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ মোঃ আরমান হোসেন ডলারকে ফোনে উল্টাপাল্টা কথা বলে ভয় ভীতি ও হুমকি দেয় ( রিসেন্ট বগুড়া ডিজে প্রোগ্রাম নামে হোটেল Sies Ta খবরটি নিয়ে তিনি প্রতিবাদ করেছিলাম এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থায় নিয়ে ছিলো তারই প্রেক্ষিতে)। খবর নিয়ে যতদূর জানা গেছে সে বগুড়া উপশহর একটা ফ্লাট ভাড়া নিয়ে থাকে এবং তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁতে। এবং সে আরো একটি পরিচয় দেয় সেটা, বগুড়া শহরে রাজা বাজারে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব আলহাজ্ব গফুর সাহেব তার ভগ্নিপতি হয়। এ বিষয়ে বিশিষ্ট সাংবাদিক মানবাধিকার কর্মী চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ মোঃ আরমান হোসেন ডলার তার জীবনের নিরাপত্তার সাথে বগুড়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
Leave a Reply